Tuesday, October 28, 2025

মুক্ত লেখনী

প্রধান ম্যেনু

সাহিত্য পত্রিকা

May, 2018

বর্তমানে মাস হিসাবে দেখছেন

 

বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী থেকে বলছি

মো. ইয়ানুর হোসেন : সকালের কুয়াশায় আচ্ছন্ন চারদিক। এরই মাঝে আবছা আবছা দেখা যাচ্ছে, পথের দুই পাশে ফুলের বাগান। সাইকেলে করে বাজারে ফুল নিয়ে যাচ্ছেন চাষীরা। বিভিন্ন রঙের বাহারি ফুলের সঙ্গে কুয়াশার সৌন্দর্য তখন মুগ্ধ হওয়ার মতো রূপ ধারণ করেছে। বলছিলাম যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ফুল বাগানের কথা। আমি ও আমার বন্ধু গালিব গিয়েছিলাম গদখালীর এই ফুল বাগানের সৌন্দর্য দেখতে। চারদিকে কুয়াশার আচ্ছাদন আর রকমারি ফুলের সৌন্দর্য দেখে আমরা মুগ্ধ।বিস্তারিত পড়ুন

কবিতা

ব্যথা কাব্যের প্রাসাদ

ব্যথা কাব্যের প্রাসাদ আমিনুল ইসলাম মামুন ব্যথা জমিয়ে কাব্যের প্রাসাদ গড়েছি গড়তে চাইনি কখনো এ তোমার মহান কৃপা! প্রাসাদের মূল গেইট দিয়ে উঁকি-ঝুকি দেয় সুখেরা কিন্তু ব্যর্থ হয় তারা। প্রাসাদের গা থেকে বিচ্ছুরিত আলো আলো নয় সে-তো গায়ে বিদ্যমান কষ্টের রেখাগুলো সুক্ষ্মভাবে অবলোকনের জন্য ব্যথারই অন্য রূপ। ব্যথা মানে কি? অন্ধকার? নরক? ধ্বংসাবশেষ? না কি তার চেয়ে যন্ত্রণাদায়ক অন্য কিছু? আমি বিশাল এক প্রাসাদের মালিক বয়ে চলেছি আমি তা আমার বুকে।বিস্তারিত পড়ুন

কবিতা

বইয়ের কাছে যাই

বইয়ের কাছে যাই আমিনুল ইসলাম মামুন ফুলের সুবাস হার মেনে যায় নতুন বইয়ের ঘ্রাণে মিষ্টি বাতাস দেয় দোলা দেয় বই প্রেমীদের প্রাণে। বই সফল জীবন গড়ে নেয়ার একটা প্রধান মই। তাই এসো সবে সকাল সাঁঝে বইয়ের কাছে যাই।

রুপার চোখে জল

আমিনুল ইসলাম মামুন : এই পথে প্রতিদিন সকালে অফিসে যায় আদিত্য। শান্ত চেহারার ছেলেটি সুঠাম দেহের অধিকারী। গায়ের রং উজ্জ্বল। চুলগুলো পেছনের দিকে আঁচড়ানো। পড়াশোনা শেষে চাকরিটা হয়েছে মাস ছয়েক হলো। মেসে থাকে। এক রুমে নিজে একা। বাবা-মা থাকে গ্রামে। দোতলার বারান্দা থেকে রুপা প্রায় প্রতিদিনই প্রত্যক্ষ করে আদিত্যের যাওয়া-আসা। ভালো লাগে তার। এই ভালো লাগাটা দিন দিন বাড়তে থাকে। আদিত্যও বিষয়টি প্রত্যক্ষ করে। কিন্তু সে রুপার এমন আচরণকে এড়িয়ে চলে।বিস্তারিত পড়ুন

লেখক পরিচিতি

আমিনুল ইসলাম মামুন

আমিনুল ইসলাম মামুন বাংলাদেশের একজন সুপরিচিত সাহিত্যিক ও সাহিত্য সাংবাদিক। জন্ম ১৯৭৭ সালের ৮ সেপ্টেম্বর ল²ীপুর জেলাধীন রামগঞ্জ থানার পূর্ব বিঘা গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। পিতা মরহুম আলহাজ মাওলানা এ কে এম সিরাজুল ইসলাম ছিলেন সরকারী কর্মকর্তা। মাতা আলহাজ শামসুন নাহার একজন সুগৃহিনী। তার দাদা মরহুম মৌলভী আবদুল লতিফ ভুঁইয়া, দাদী মরহুমা মরিয়মুননেছা এবং নানা মরহুম হাফেজ বশির আহমেদ, নানী মরহুমা বদরুন্নেছা। চার ভাই এক বোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। আমিনুলবিস্তারিত পড়ুন