Archives
বর্তমানে লেখক হিসাবে দেখছেন
কবি চিত্তরঞ্জন সাহা চিতু-এর কবিতা

আমাদের নজরুল বাংলার বুলবুল, অামাদের প্রিয় কবি বিদ্রোহী নজরুল। লিচুচোর ভোর হলো অারো কত ছড়া, লেখাগুলো ভারি মজা যেন রসে ভরা। প্রতিবাদ ছিলো তার, জেলে যেতো বার বার। তবু কবি করতো না ভয়, নির্ভয়ে লেখা লিখে অানতো বিজয়। সেই কবি মান করে বলে নিতো কথা, কেটে ছিলো চুপচাপ বড় নীরবতা। অামাদের সেই কবি অাছে মন জুড়ে, ভুলবো না কিছুতেই থাকুক যত দুরে
বাংলাদেশ; আকিদুল ইসলাম সাদী

৫৬৯৭৭ ব. মা. আয়তনের ভূ-খণ্ড মোদের সোনার বাংলাদেশ, সবুজ-শ্যামলে ছায়াঘেরা তার রূপের নাইরে শেষ। অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ সবে লড়ি শত্রু হঠাবার, বায়ান্ন-একাত্তরের ইতিহাস আজও প্রমাণ করে তার। সাম্প্রদায়ীক কোন দাঙ্গা-হাঙ্গায় নয়তো মোরা বিশ্বাসী, শান্তির পরশ এই মাতৃভূমি অবলোকন করে বিশ্ববাসী। এ দেশের গড়া আমলা যারা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় আজ, সু-নামের সহিত লড়ছে তারা ক্লান্তহীন করছে কাজ। ধার্মীকতার এক অনন্য উদাহরণ মাসজিদের শহর ঢাকা, গ্রাম-গঞ্জের পরতে পরতে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন আঁকা। এমনি একটি লীলাভূমিবিস্তারিত পড়ুন
রিকশা চালকের ছেলে সজিব; আকিদুল ইসলাম সাদী

রমজান মাস আল্লাহর অপার এক দান। তাঁর পক্ষ থেকে এটি বড় এক নেয়ামত! এই মাসে তিনি অন্যান্য মাসের তুলনায় বান্দার গোনাহ বেশি পরিমাণ ক্ষমা করে থাকেন। আর মানুষ তাঁর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে সারাদিন সিয়াম সাধনা করে। অতপর মাগরিবের সময় তা শেষ করে ইফতারীর মাধ্যমে। এর জন্য চলে অনেক আয়োজন। বাড়ি বাড়ি থেকে আলু-চপ, পিয়াজু বরা, বেগুনী, ছোলাবুট ইত্যাদির ঘ্রাণ আসে। তাছাড়া অনেক মসজিদেও ইফতারীর আয়োজন করা হয়। সেখানেও থাকে বিভিন্ন আইটেম। এলাকারবিস্তারিত পড়ুন
রোজা; আকিদুল ইসলাম সাদী

সময়ের চাকা ঘুরে ঘুরে বছর হয় পার, তারাবির জামাত ওঠে জমে মসজিদে আবার। সেহরি খেয়ে প্রভাতে ভাই রোজা রাখবো দিনে, পাপ সব মুছে যাবে কৈফিয়ত বিনে। রমজান মাসে পড়বো সবে নামাজ ও কোরআন, তাহলে প্রভু খুশি হবেন রহিম-রহমান। হাশর দিনের হিসেব নিকেশ সহজ যে হবে, মহান প্রভু দয়া করে জান্নাতে দিবে।
বাবার চিঠি; আকিদুল ইসলাম সাদী

গাছপালায় ঢাকা বিশাল বাড়িটি। দেখতেও বেশ সুন্দর! তবে বাড়িটিতে তেমন কোন লোকজন নেই। এতো বড় বাড়িতে শুধুমাত্র রহমত আলী আর তার স্ত্রী বাস করে! যদিও তার পরিবারের লোক সংখ্যা পাঁচজন। তারা স্বামী-স্ত্রী এবং ছেলে, ছেলের বউ আর একটি মাত্র নাতি। তবে বাড়িতে থাকে তারা দুই বুড়ো-বুড়ি। আর ছেলে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে শহরে থাকে। বাড়িতে তেমন আসে না। মাস শেষে মা-বাবার জন্য টাকা পাঠিয়ে দেয়। মা বাবাকে দেখতে আসার তেমন কোন প্রয়োজন মনেবিস্তারিত পড়ুন

