Friday, October 31, 2025

মুক্ত লেখনী

প্রধান ম্যেনু

সাহিত্য পত্রিকা

Archives

বর্তমানে লেখক হিসাবে দেখছেন

 

কুকুরের আদরে বড় হচ্ছে হাঁসের বাচ্চা

শাহিদুল ইসলাম: হাঁস ও কুকুরের মধ্যে সাধারণত বন্ধুত্ব হয় না। উল্টো কুকুর দেখলে ভয়ে দৌড়ে পালায় হাঁসের দল। কিন্তু এই চিরাচরিত নিয়ম ভেঙে দিয়েছে যুক্তরাজ্যের একটি কুকুর, যার আদরে বড় হচ্ছে এক ঝাক হাঁসের বাচ্চা। অদ্ভুত এই দৃশ্য দেখা গেছে যুক্তরাজ্যের উত্তরাঞ্চলীয় কাউন্টি এসেক্সের স্ট্যানশেড শহরে। চলতি মে মাসের সতেরো তারিখে ওই শহরের একটি বাড়িতে সদ্য জন্ম নেওয়া কিছু হাঁসের বাচ্চা রেখে মা হাঁসটি হারিয়ে যায়। মা হাঁসের বাচ্চাগুলো যখন মৃতপ্রায়বিস্তারিত পড়ুন

এক জেলায় পাঁচ সাগর

মোস্তাফিজুর রহমান : উত্তর বঙ্গের অন্যতম জেলা দিনাজপুর। ইতিহাস, ঐতিহ্য ও শিক্ষায় অনেকটা এগিয়ে। বাংলাদেশের পর্যটনের বিশেষ কিছু আকর্ষণ আছে এই জেলায়। আছে রাজার আমল থেকে চলে আসা পাঁচটি ঐতিহ্যবাহী দিঘি। যেগুলো মূলত ‘সাগর’ নামে পরিচিত। শহরের অল্প দূরে অবস্থিত এই সাগর দেখতে অনেকে আসেন। দিঘিগুলো যথাক্রমে রামসাগর, সুখসাগর, মাতাসাগর, আনন্দ সাগর ও জুলুম সাগর। রামসাগর: বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম দিঘি রামসাগর। সাগর নয় তবুও গভীরতা আর বিশালতার কারণে ‘সাগর’ নামে পরিচিতিবিস্তারিত পড়ুন

পানতা খেয়ে এ প্লাস পেয়েছি

পানতা খেয়ে এ প্লাস পেয়েছি মো. গোলাম মোস্তফা (দুঃখু) সকাল হলো মনের চোখে, ঘুম আসলো না রাতে। কাকে বলি আমার কথা, দিন দুপুরের মাঝে। একটু পরে আসবে আমল, দশ বছরের পথচলার। একটু দাঁড়াও ভাই এখনি বলো না, আমার রেজাল্ট খানা। মা, বাবা-আমি এ প্লাস পাইনি, ও আমার আদরের চাঁদ খানা। সারা বছর কি করিলা, আমাদের সব জানা। ফেইসবুক তোমার রেজাল্ট, এ প্লাস বানিয়ে দিবে। এমন করে কেন বলছো বাবা! এ প্লাসবিস্তারিত পড়ুন

দায়িত্ব ও একটা ভালবাসার গল্প

সেই দিন বাবা খুব চিন্তায় ছিলেন। বাবাকে খুব অস্থির লাগছিল। তিনি এই ঘর ওই ঘর করছিলেন। বাবা খুব চেষ্টা করছিলেন শান্ত থাকার এবং কাউকে কিছু বুঝতে না দেয়ার। কিন্তু মা কিভাবে যেন সব বুঝে ফেললেন এবং ঘরের আরেকজনও কারণটা ধরতে পেরেছিলেন। আমি ছোট ছিলাম তাই আমি বুঝতে পারিনি যে, কেন বাবা এত অস্থির হয়ে আছেন। কেনই বা বাজারে যাবেন বলেও না গিয়ে চিন্তিত মুখে ঘরে রয়েছেন। অনেকক্ষণ সময় এমনটা কাটল। বাবাবিস্তারিত পড়ুন

স্বপ্নকে ছুঁয়ে দেখার অপেক্ষা

কথা ঘোষ : আগামীকাল থেকে অবন্তীর ফাইনাল এক্সাম। মন না চাইলেও রাত ২টায়ও তাকে দেখা যাচ্ছে গভীর মনোযোগে বইয়ে মুখ ডুবিয়ে থাকতে। মাঝরাতে হঠাৎ মুঠোফোনের শব্দে বই থেকে মুখ তোলে অবন্তী। ফোনের স্ক্রিনে চোখ রাখতেই একটি অপরিচিত নম্বর চোখে পড়ে। —এত রাতে কে ফোন দিল… নিশ্চিত, ক্লাসের কেউই হবে… এটা ভেবেই ফোনটি রিসিভ করে অবন্তী। ‘হ্যালো’ বলতেই ওপাশ থেকে একটি মোটা গলা ভেসে আসে… —হ্যালো… অবন্তীর কাছে গলার স্বরটি অপরিচিত মনেবিস্তারিত পড়ুন