January, 2017
বর্তমানে মাস হিসাবে দেখছেন
কে? | হাবীবাহ নাসরীন

কে? হাবীবাহ নাসরীন তোমার পাশে কে থাকবে গো, আঙুল ছুঁয়ে কে হাঁটবে তোমার নামে চোখের কোলে নীলচে কাজল কে আঁকবে ক্লান্ত এমন দিনের শেষে তোমার ফেরার প্রতীক্ষায় কোন বালিকা গুণবে প্রহর আজন্মকাল প্রেমের দায় কার রুমালের ফুল তোলা সুঁই তোমার নামে করবে গান কার আঁচলে বাঁধবে তোমার সমস্ত টান-পিছুটান তোমার নামে খুলবে বলো কার ওড়নার সেফটিপিন সহস্রযুগ কার হবে গো তুমিবিহীন একটি দিন কার বালিশের গন্ধ হবে, কার দুয়ারের ছিটকিনি শখেরবিস্তারিত পড়ুন
লেখা আহবান
ক্ষণস্থায়ী এ জীবনের অনভূতি কত বিচিত্র। কত তুচ্ছ কারণে চোখ ঝাপসা হয়ে যায়, আবার ওলট-পালট করা ঝরেও কী শান্ত, কী স্থির মানুষের হৃদয়। সুখ-দুঃখ ও ভালোবাসার গল্প-কবিতাগুলোতেও তাই ছড়িয়ে থাকে রহস্যময়তা, বৈচিত্রতা। সে সব গল্প ঢেউ তোলে প্রেমিক হৃদয়ে, মনে পড়ে যায় ফেলে আসা দিন, অন্তবিহীন… তুলে আনুন জীবনের পরতে পরতে জমে থাকা সেই সব খন্ড খন্ড নষ্টালজিক স্মৃতি, ছড়িয়ে দিন বন্ধুদের মাঝে… আসুন আমাদের ভালবাসাটাকে আরেকটু ছড়িয়ে দিই। আমরা এখনবিস্তারিত পড়ুন
একান্ত সাক্ষাতকারে কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী

“মানুষ মুখের ভাষায় যেভাবে কথা বলে, এর চেয়ে ভালো কবিতার উপাদান আর হয় না।” সাক্ষাতকার নিয়েছেন- শিমুল সালাহ্উদ্দিন শিমুল সালাহ্উদ্দিন : আমি কি আপনাকে নীরেনদা বলতে পারি? নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী : কবিতা লেখো তুমি? শিমুল : চেষ্টা করি। নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী : তাহলে অবশ্যই বলতে পারো। আরে দাদা তো আমাদের কথার, সম্বোধনের একটি ভিন্ন মাত্রাও দেয়। আর সামনের অক্টোবরে নব্বইয়ে পড়ব, শরীরটাও খুব সায় দেয় না, মনের বয়স কিন্তু আমার এখনও তোমারই মতোন।বিস্তারিত পড়ুন
সাক্ষাৎকার – অনুবাদ ও অনুষঙ্গ

অংকুর সাহা উইলিয়াম জেমস কলিনসের (সংক্ষেপে বিলি) জন্ম মার্চ ২২, ১৯৪১, ন্যু ইয়র্ক শহরে। সেখানকার কলেজ অফ দ্য হোলি ক্রস থেকে ইংরেজিতে বি.এ. ডিগ্রি সমাপ্ত করে তিনি ক্যালিফোর্নিয়ায় আসেন এবং রিভারসাইড শহরের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এম.এ এবং ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৬৮ সাল থেকে ন্যু ইয়র্কের লেহম্যান কলেজে সাহিত্যের অধ্যাপনা। ১৯৭৫ সালে বন্ধু মাইকেল শ্যাননের সঙ্গে যৌথভাবে“ মিড অ্যাটলান্টিক রিভিউ” নামে একটি সাহিত্য পত্রিকার সূচনা করেন। কাগজটি চলেছিল পনেরোবিস্তারিত পড়ুন
উজান গাঙের নাইয়া | জসীম উদ্দীন

উজান গাঙের নাইয়া! কইবার নি পাররে নদী গেছে কতদূর? যে কূল ধইরা চলেরে নদী সে কূল ভাইঙ্গা যায়, আবার আলসে ঘুমায়া পড়ে সেই কূলেরি গায়; আমার ভাঙা কূলে ভাসাই তরীরে যদি পাই দেখা বন্ধুর। নদীর পানি শুনছি নাকি সায়র পানে ধায়, আমার চোখের পানি মিলব যায়া কোন সে দরিয়ায় সেই অজানা পারের লাইগারে আমার কান্দে ভাটির সুর।

